ভারসাম্য মজুরি ক্লাসটি এইচএসসি বা একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনী [ HSC Class 11-12 ], অর্থনীতি ১ম পত্র [ Economics First Paper ] বিষয়ের, ৫ম অধ্যায় [ Chapter 5 ] এর পাঠ। এইচএসসি বা একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেনী [ HSC Class 11-12 ], অর্থনীতি [ Economics ] এর আরও ক্লাস পেতে যুক্ত থাকুন “অর্থনীতি গুরুকুল [ Economics Gurukul ]” এর সাথে।
ভারসাম্য মজুরি

সুতরাং বলা যায়, উৎপাদন কাজে নিযুক্ত শ্রমিক তাঁর দৈহিক ও মানসিক শ্রমের বিনিময়ে বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে যে পারিশ্রমিক পান, তাকেই মজুরি বলে। মজুরি দুই প্রকার। যথা:
- আর্থিক মজুরি ও
- প্রকৃত মজুরি।
অর্থাৎ প্রকৃত মজুরি = আর্থিক মজুরি + অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। সংক্ষেপে আর্থিক মজুরির ক্রয়ক্ষমতাকে প্রকৃত মজুরি বলা যায়।
প্রকৃত মজুরিকে w/p প্রকাশ করা হয়।
এ ক্ষেত্রে w = আর্থিক মজুরি, p = দামস্তর।

ভারসাম্য মজুরি
শ্রমের চাহিদা ও যোগানের সাপেক্ষে মজুরি ওঠানামা করে। ভারসাম্যমূলক মজুরি সরাসরি শ্রমবাজারে শ্রমের চাহিদা এবং সরবরাহের সাথে সম্পর্কিত। ভারসাম্য মজুরি হার হল সেই বিন্দু যেখানে শ্রম চাহিদা বক্ররেখা শ্রম সরবরাহ বক্ররেখার সাথে ছেদ করে । একটি প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মজুরি চাহিদা এবং সরবরাহ দ্বারা নির্ধারিত হয়। চাহিদা বৃদ্ধি বা সরবরাহ হ্রাস ভারসাম্য মজুরি বৃদ্ধি করবে।
চাহিদা হ্রাস বা সরবরাহ বৃদ্ধি ভারসাম্য মজুরি হ্রাস করবে। চাহিদা বৃদ্ধি বা সরবরাহ হ্রাস মজুরি বাড়াবে; সরবরাহ বৃদ্ধি বা চাহিদা হ্রাস তাদের কম করবে। চাহিদা বক্ররেখা শ্রমের প্রান্তিক পণ্য এবং উত্তম শ্রম উৎপাদনের মূল্যের উপর নির্ভর করে।
ভারসাম্য মজুরি নিয়ে বিস্তারিত ঃ
আরও পড়ূনঃ